অ্যান্ড্রয়েড কী
অ্যান্ড্রয়েড হলো স্মার্টফোনের জন্য তৈরি এক ধরনের অপারেটিং সিস্টেম। এই অপারেটিং সিস্টেমে মিডলওয়্যার (একাধিক অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে সহজ যোগাযোগের জন্য মিডলওয়্যার ব্যবহৃত হয়ে থাকে) ও কিছু বিল্ট-ইন অ্যাপ্লিকেশনও রয়েছে।
অপারেটিং সিস্টেম কাকে বলে ?
অপারেটিং সিস্টেম বলতে বোঝায় কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার পরিচালনাকারী কতকগুলি কম্পিউটার প্রোগ্রামের সমষ্টিকে। অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটার ব্যবহারকারীর থেকে ইনপুট নেয় এবং বিভিন্ন কাজ ও কম্পিউটারে অভ্যন্তরীণ সিস্টেমকে পরিচালনা করে ব্যবহারকারী ও অন্যান্য প্রোগ্রামকে পরিষেবা দেয়।
মনে রাখতে হবে, অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া কোনও অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার (লেখালিখি, ছবি আঁকা ইত্যাদি দৈনন্দিন কাজের জন্য যে সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয় তাকে অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার বলে) চলবে না। অপারেটিং সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যারগুলি তৈরি করা হয়। নির্দিষ্ট একটি অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার নির্দিষ্ট একটি অপারেটিং সিস্টেমের উপরই ভিত্তি করে চলে। তবে আজকাল অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যারগুলি এমন ভাবে তৈরি করা হয় যাতে মোটামোটি সব অপারিটং সিস্টেমই সেগুলো চলে। ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটার যেমন, উইন্ডোজ এক্সপি, ভিসতা, উইন্ডোজ ৭, ম্যাক ওএস, লিনাক্স নামের বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমে চলে তেমনি স্মার্ট মোবাইল ফোনও (স্মার্টফোন) অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলে। এই অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি বাজারে নিয়ে আসে গুগল। স্মার্টফোনের আরও কিছু অপারেটিং সিস্টেম, নোকিয়ার সিম্বিয়ান, অ্যাপলের আইওএস, মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ফোন ইত্যাদি।
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন বা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস
আমরা কম্পিউটারে বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করি। যে সফটওয়্যারগুলির সাহায্যে আমরা ব্যবহারিক কাজ করে থাকি। প্রতিটি আলাদা অপারেটিং সিস্টেমের প্লাটফর্ম অনুযায়ী অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার তৈরি করা হয়। যেমন উইন্ডোজের জন্য তৈরি সফটওয়্যার ম্যাক বা লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমে চলবে না। তেমনি আইফোনের জন্য তৈরি সফটওয়্যার অ্যান্ড্রয়েডে চলবে না। অ্যান্ড্রয়েড ফোন বা অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলে এমন সফটওয়্যার, গেম, উইজেট বা অ্যাপসগুলোই হল অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপলিকেশন বা সংক্ষেপে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ।
সূত্র : http://www.online-dhaka.com/122_1327_26502_0-android-online-dhaka-guide.html
অ্যান্ড্রয়েড হলো স্মার্টফোনের জন্য তৈরি এক ধরনের অপারেটিং সিস্টেম। এই অপারেটিং সিস্টেমে মিডলওয়্যার (একাধিক অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে সহজ যোগাযোগের জন্য মিডলওয়্যার ব্যবহৃত হয়ে থাকে) ও কিছু বিল্ট-ইন অ্যাপ্লিকেশনও রয়েছে।
অপারেটিং সিস্টেম কাকে বলে ?
অপারেটিং সিস্টেম বলতে বোঝায় কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার পরিচালনাকারী কতকগুলি কম্পিউটার প্রোগ্রামের সমষ্টিকে। অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটার ব্যবহারকারীর থেকে ইনপুট নেয় এবং বিভিন্ন কাজ ও কম্পিউটারে অভ্যন্তরীণ সিস্টেমকে পরিচালনা করে ব্যবহারকারী ও অন্যান্য প্রোগ্রামকে পরিষেবা দেয়।
মনে রাখতে হবে, অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া কোনও অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার (লেখালিখি, ছবি আঁকা ইত্যাদি দৈনন্দিন কাজের জন্য যে সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয় তাকে অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার বলে) চলবে না। অপারেটিং সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যারগুলি তৈরি করা হয়। নির্দিষ্ট একটি অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার নির্দিষ্ট একটি অপারেটিং সিস্টেমের উপরই ভিত্তি করে চলে। তবে আজকাল অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যারগুলি এমন ভাবে তৈরি করা হয় যাতে মোটামোটি সব অপারিটং সিস্টেমই সেগুলো চলে। ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটার যেমন, উইন্ডোজ এক্সপি, ভিসতা, উইন্ডোজ ৭, ম্যাক ওএস, লিনাক্স নামের বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমে চলে তেমনি স্মার্ট মোবাইল ফোনও (স্মার্টফোন) অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলে। এই অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমটি বাজারে নিয়ে আসে গুগল। স্মার্টফোনের আরও কিছু অপারেটিং সিস্টেম, নোকিয়ার সিম্বিয়ান, অ্যাপলের আইওএস, মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ফোন ইত্যাদি।
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন বা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস
আমরা কম্পিউটারে বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করি। যে সফটওয়্যারগুলির সাহায্যে আমরা ব্যবহারিক কাজ করে থাকি। প্রতিটি আলাদা অপারেটিং সিস্টেমের প্লাটফর্ম অনুযায়ী অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার তৈরি করা হয়। যেমন উইন্ডোজের জন্য তৈরি সফটওয়্যার ম্যাক বা লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমে চলবে না। তেমনি আইফোনের জন্য তৈরি সফটওয়্যার অ্যান্ড্রয়েডে চলবে না। অ্যান্ড্রয়েড ফোন বা অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলে এমন সফটওয়্যার, গেম, উইজেট বা অ্যাপসগুলোই হল অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপলিকেশন বা সংক্ষেপে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ।
সূত্র : http://www.online-dhaka.com/122_1327_26502_0-android-online-dhaka-guide.html
উইন্ডোজ বনাম উবুন্টু
আমি আমার কম্পিউটার লাইফের শুরু থেকে উইন্ডোজ ব্যবহার করি।যখন প্রথম লিনাক্সের নাম শুনলাম অবাক হলাম।কি এই জিনিস?কেমন হবে?এই সব সাত সতেরো ভাবছিলাম।পরে নতুন এই জিনিস টেষ্ট করার সাহস হয় নাই। ২০১১ তে এসে এক দিন সাহস করে উবুন্টু ৯.১০ কিনে আনলাম।মনে ভয় ছিলো যে লিনাক্স ইন্সটল দিতে নাকি হার্ড ড্রাইভ এ সমস্যা হয়।অনেক ভয়ে ভয়ে বুট করলাম।গ্রাফিক্যাল ওয়ার্ক দেখে অবাক হলাম।জিনিস তো দেখি খারাপ না ।যাই হোক আল্লাহর নাম নিয়ে দিলাম ইন্সটল।ইন্সটলেশন অপশনে গিয়ে দেখি একটা মজার জিনিস আছে।এটাকে নাকি উইন্ডোজ এর সাথে একটা এ্যাপ্লিকেশন হিসাবে ব্যবহার করা যাবে।আমি তো খুশি হয়ে গেলাম।যাক হার্ড ড্রাইভ পার্টিশন দিতে হবে না।দিলাম উইন্ডোজ এর সাথে এ্যাপ্লিকেশন হিসাবে ইন্সটল// তবে আসেন খুশির খবর শুনি http://www.biggani.org/?p=1900
আমি আমার কম্পিউটার লাইফের শুরু থেকে উইন্ডোজ ব্যবহার করি।যখন প্রথম লিনাক্সের নাম শুনলাম অবাক হলাম।কি এই জিনিস?কেমন হবে?এই সব সাত সতেরো ভাবছিলাম।পরে নতুন এই জিনিস টেষ্ট করার সাহস হয় নাই। ২০১১ তে এসে এক দিন সাহস করে উবুন্টু ৯.১০ কিনে আনলাম।মনে ভয় ছিলো যে লিনাক্স ইন্সটল দিতে নাকি হার্ড ড্রাইভ এ সমস্যা হয়।অনেক ভয়ে ভয়ে বুট করলাম।গ্রাফিক্যাল ওয়ার্ক দেখে অবাক হলাম।জিনিস তো দেখি খারাপ না ।যাই হোক আল্লাহর নাম নিয়ে দিলাম ইন্সটল।ইন্সটলেশন অপশনে গিয়ে দেখি একটা মজার জিনিস আছে।এটাকে নাকি উইন্ডোজ এর সাথে একটা এ্যাপ্লিকেশন হিসাবে ব্যবহার করা যাবে।আমি তো খুশি হয়ে গেলাম।যাক হার্ড ড্রাইভ পার্টিশন দিতে হবে না।দিলাম উইন্ডোজ এর সাথে এ্যাপ্লিকেশন হিসাবে ইন্সটল// তবে আসেন খুশির খবর শুনি http://www.biggani.org/?p=1900