যা আমাদের ধারণ করে তা-ই আমাদের ধর্ম। যা ধারণ করলে সমাজ ও ব্যক্তির মঙ্গল হয় তাকে ধর্ম বলা হয়। সত্যিকার অর্থে ধর্ম কল্যাণকর, শুধু মানুষের জন্য নয় সমগ্র পৃথিবীর জন্যই হিতকর, মঙ্গলকর। পৃথিবীতে যত প্রকার অকল্যাণকর কাজ হয়েছে তা ধর্মের নামে হলেও সেখানে ধর্ম ছিল না, ছিল অধর্ম।
আসুন শ্রীমদ্ভগবদ গীতা সম্পর্কে কিছু তথ্য জানি
|
প্রনামঃ মন্ত্র..
|
১.শ্রীমদ্ভগবদ গীতা কি?
উ.ভগবান শ্রীকৃষ্ণনের অমৃত বাণী বা গান। ২.সংস্কৃতি ভাষায় গীতার অর্থ কি? উ: গান। ৩.শ্রীমদ্ভগবত গীতির রচিয়তা কে? উ:মহর্ষি ব্যাস দেব। ৪.শ্রীকৃষ্ণ গীতার জ্ঞান প্রথম কাকে দিয়েছিল? উ:সূর্য্য দেব বিবস্বানকে।৪/১ ৫.কত বছর আগে সূর্য্য দেব এই জ্ঞান পেল? উ:এখন থেকে ১২,০৪,০০,০০০ আগে। ৬.সূর্য্য দেব পরে এই জ্ঞান কাকে দিয়েছিল? উ:মানব জতির জনক মনুকে। ৭.এখন থেকে কত বছর আগে মনু পেয়েছে? উ:আজ থেকে ২০,০০,০০০ বছর আগে। ৮.মনু এই গীতার জ্ঞান কাকে দিেয়ছিল? উ: ইক্ষাকুকে। ৯.পুনরায় ভগবান শীকৃষ্ণ ঐই গীতার জ্ঞান কাকে দিয়েছিল? উ:পান্ডু পুত্র অর্জুনকে। ১০.কত বছর আগে অর্জুন এই জ্ঞান লাভ করে? উ:এখন থেকে প্রায় ৫,২০০ বছর আগে। ১১.মহাভারতের কোন অংশে এই গীতার জ্ঞান আছে? উ:মহাভারতের ভীষ্মপর্বের ২৫-৪২ অধ্যায়ের। ১২.গীতাকে শপ্তশতী বলা হয় কেন? উ:গীতায় ৭০০ শ্লোক আছে তাই। ১৩.গীতায় কয়টি শ্লোক আছে? উ:শ্লোক সংখ্যা ৭০০ টি। ১৪.গীতায় কয়টি অধ্যায় অাছে? উ: অধ্যায় সংখ্যা ১৮ টি ১৫.গীতার কয়টি নাম রয়েছে? উ:১৮টি ১.গঙ্গা ২.গীতা ৩.সাবিত্রী ৪.সীতা ৫.সত্যা ৬.পতিব্রতা ৭.ব্রহ্মবিদ্যা ৮.ব্রহ্মাবলী ৯.ত্রিসন্ধ্যা ১০.মুক্তিগেহিনী১১.অর্ধমাত্রা ১২.চিতানন্দা ১৩.ভবগ্নী ১৪.ভ্রান্তিনাশিনী ১৫.বেদত্রয়ী ১৬.পরানন্দা ১৭.তত্ত্বার্থ ১৮জ্ঞানমঞ্জুরী ১৬.গীতায় কে কয়টি শ্লোক বলেছিল? উ:ধৃতরাষ্ট ১টি,সঞ্জয় ৪০টি,অর্জুন ৮৫টি,শ্রীকৃষ্ণ ৫৭৪. ১৭.গীতা কোন ছন্দে রচিত? উ:অনুষ্টুপ ছন্দে রচিত ,তবে কিছু শ্লোক ত্রিষ্টুপ ছন্দে রচিত। ১৮.অনুষ্টুপ ও ত্রিষ্টুপ শ্লোক সংখ্যা কত? উ:অনুষ্টু শ্লোক সংখ্যা ৬৪৫টি,ত্রিষ্টুপ শ্লোক সংখ্যা ৫৫টি। ১৯.অনুষ্টুপ ও ত্রিষ্টুপ ছন্দ কত অক্ষর বিশিষ্ট? উ:অনুষ্টুপ ছন্দের প্রতিটি শ্লোক ৩২ অক্ষর বিশিষ্ট,ত্রিষ্টুপ ছন্দের প্রতিটি শ্লোক ৪৪ অক্ষর বিশিষ্ট ২০.গীতায় অর্জুন ও শ্রীকৃষ্ণের কয়টি নাম উল্লেখ করা হয়েছে? উ:অার্জুনের ২০টি নাম ও শকৃষ্ণের ৩৩টি নাম। ২১.গীতার ১-৬ অধ্যায়কে কি বলে? উ:কর্ম ষটক ২২.গীতার ৭-১২ অধ্যায়বে কি বলে? উ:ভক্তি ষটক। ২৩.গীতার ১৩-১৮ অধ্যায়কে কি বলে? উ: জ্ঞান ষটক। ২৪.শ্রীকৃষ্ণ এই গীতার জ্ঞান কত দিন দিয়েছিল? উ:যুদ্ধের মাঝখানে ১৮ দিনে। ২৫.শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে এই জ্ঞান কত মিনিটে প্রদান করেছিল? উ: মাত্র ৪০ মিনিটে। ২৬.কোন গ্রন্থকে পঞ্চম বেদ বলা হয়? উ:শ্রীমদ্ভগবদ গীতা। ২৭.কোন অধ্যায়কে গীতার সারসংক্ষেপ বলা হয়? উ:২য় অধ্যায়কে। ২৮.কোন গ্রন্থকে সকল ধর্মীয় গ্রন্থের সার সংক্ষেপ বলা হয়? উ:গীতা। ২৯.মানুষের সকল পাপ কিভাবে নষ্ট হয়? উ:গীতা পড়ে ও গীতার জ্ঞান কাজে লাগিয়ে। ৩০.শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে কিভাবে পূজা করতে বলেছেন? উ:ভক্তি সহকারে পত্র,পুষ্প,ফল,জল অর্পনের মাধ্যমে।৯/২৬ ৩১.অর্জুন কখন বুঝতে পারলেন শ্রীকৃষ্ণ ভগবান বা পরমেশ্বর ? উ: ১১অধ্যায়ের বিশ্বরুপ-দর্শনযোগের মাধ্যমে। ৩২.শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে কার উপাসনা ও আশ্রয় নিতে বলেছে? উ: ১২অধ্যায়ে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সাকার উপাসনা ও আশ্রয় নিতে বলেছেন। লেখার মাধ্যমে যদি কোন ভূল হয় সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। হরে কৃষ্ণ। হিন্দু ধর্মের কিছু তথ্য 1)শ্রীমদ্ভাগবদ গীতার জ্ঞানসর্ব প্রথম লাভ করেন-সূর্যদেব । 2)কুরুক্ষেত্রের ময়দানে সর্বশেষ মৃত্যুবরণকারী যোদ্ধা পিতামহ ভীষ্ম। 3)ব্রহ্মান্ড নির্মানের সময় প্রথম শব্দটি ছিল-ওম। 4)ঈশ্বরের প্রথম সাকার রূপ-মহাবিষ্ণু। 5)ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ মতে নরককুন্ডের সংখ্যা ৮৬ টি। 6)বেদে কে চার ভাগে ভাগ করেন-মহর্ষি কৃষ্ণদ্বৈপায়ণ বেদব্যাস। 7)বেদে ভগবান শিব কে আমরা-রুদ্র নামে জানি । 8)বৈদিক যুগে দেবতাদের প্রসন্ন করবার মাধ্যম ছিল-যজ্ঞ। শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণের রচয়িচা-বেদব্যাস। 9)ইন্দ্রের সভার নাম-সুধর্ম । 10)দ্বারকা নগরী ভারতের গুজরাট রাজ্যে অবস্তিত মহাভারতে কর্নের পালক বাবার নাম অধিরথ। 11)স্বর্গের রাজধাণীর নাম-অমরাবতী। 12)ভগবান বিষ্ণুর বুকে ঋষি-ভৃগুর পদচিহ্ন রয়েছে । 13)ভগবান বিষ্ণুর তিন ধরনের নাগেরউপর শয়ণ থাকেন যথা- পঞ্চনাগ ,শীষনাগ এবং অনন্তনাগ। 14)শ্রীচৈতন্য ব্রাহ্মণ বর্নে জন্ম গ্রহন করেন (পরে প্রত্যাখান করেন) 15)ভগবান বিষ্ণুর নাভি কমল থেকে উত্পত্তি ব্রহ্মার। 16)শ্রীশ্রীচন্ডীতে ও গীতাতে শ্লোক সংখ্যা-৭০০টি । 17)দেবী মাহাত্ম পাঠকরেন-ঋষি মেধস। 18)শ্রীশ্রীচন্ডী মতে প্রধান তিনজন দেবী মহালক্ষী,মহাকালী. মহাসরস্বতী। শ্রীকৃষ্ণের পায়ে শরবিদ্ধ করেন জরা। 19)কালিকা পুরাণ মতে মহিষাসুর দেবী দূর্গার সাথে যুদ্ধের পূর্বে ভদ্রা কালী আরাধনা করেন। 20)এই পৃথিবীর জন্ম মধুএবং কৈটভের ভষ্ম থেকে। |
মুচির ছেলে সুচি হয় যদি কৃষ্ণ ভজে, সুচির ছেলে মুচি হয় যদি
কৃষ্ণ তেজে।. শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু মাতা প্রনামঃ.. মাতা জননী ধরিত্রী, দয়াদ্র হৃদয়াসতী।দেবীভ্যো রমণী শ্রেষ্ঠানির্দ্দোশা সর্ব দুঃখ হারা।। ১ শ্রী শ্রী তুলসী আরতি নমো নমঃ তুলসী ! কৃষ্ণপ্রেয়সী ৷ রাধাকৃষ্ণ-সেবা পাব এই অভিলাসী ৷৷ যে তোমার শরণ লয়, তার বাঞ্ছা পূর্ণ হয়, কৃপা করি কর তারে বৃন্দাবন বাসী ৷ মোর এই অবিলাস, বিলাস-কুঞ্জে দিও বাস, নয়নে হেরিব সদা যুগলরূপরাশি ৷৷ এই নিবেদন ধর, সখীর অনুগত কর, সেবা-অধিকার দিয়ে কর নিজ দাসী ৷ দীন কৃষ্ণদাসে কয়, এই যেন মোর হয়, শ্রীরাধাগোবিন্দ-প্রেমে সদা যেন ভাসী ৷৷ তুলসী-প্রদক্ষিণ মন্ত্র যানি কানি চ পাপানি ব্রহ্মহত্যাদিকানি চ। তানি তানি প্রনশ্যন্তি প্রদক্ষিণ পদে পদে ॥ অনুবাদ :---- অর্থঃ-- যখন মানুষ শ্রীমতী তুলসীদেবীকে প্রদক্ষিণ করতে থাকে ,তখন প্রতি পদক্ষেপে তার কৃত সকল পাপকর্ম ,এমন কি ব্র্হ্মহত্যার পাপও বিনষ্ট হয়ে যায় । তারপরে বাঁ হাতে পষ্ণপাত্র ধারণ করে তা থেকে ডান হাত দিয়ে শ্রীমতি তুলসীদেবীকে জল সিষ্ণন করতে হয় ।। তুলসী প্রাণম মন্ত্র (ওঁ) বৃন্দায়ৈ তুলসী দৈব্যৈ প্রিয়ায়ৈ কেশবস্য চ । বিষ্ণুভক্তি প্রদে দেবী সত্যবত্যৈ নমো নমঃ ॥ তুলসী জলদান মন্ত্র (ওঁ) গোবিন্দবল্লভাং দেবীং ভক্তচৈতন্যকারিণীম্ । স্নাপয়ামি জগদ্ধাত্রীং কৃষ্ণভক্তি প্রদায়িনীম্ ॥ তুলসী চয়ন মন্ত্র (ওঁ) তুলস্যমৃতজন্মাসি সদা ত্বং কেশবপ্রিয়া । কেশবার্থে চিনোমি ত্বাং বরদা ভব শোভনে ॥ সকালে উঠে সূর্যকে প্রণাম করুন এই মন্ত্রে: . ওঁ জবাকুসুমসঙ্কাশং কাশ্যপেয়ং মহাদ্যুতিম্। ধ্বান্তারিং সর্বপাপঘ্নং প্রণতোহষ্মি দিবাকরম্॥ সরস্বতীর প্রনাম মন্ত্রঃ নমো সরস্বতী মহাভাগে বিদ্যে কমললোচনে। বিশ্বরূপে বিশালাক্ষ্মী বিদ্যাংদেহি নমোহস্তুতে।। জয় জয় দেবী চরাচর সারে, কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে। বীনারঞ্জিত পুস্তক হস্তে, ভগবতী ভারতী দেবী নমহস্তুতে।। গোবিন্দ প্রণাম মন্ত্র : ওম ব্রহ্মাণ্ড দেবায় গোব্রাহ্মণ হিতায় চঃ জগদ্ধিতায় শ্রীকৃষ্ণায় গোবিন্দায় নমঃ॥ গুরু প্রণাম মন্ত্র : অখণ্ডমণ্ডলাকারং ব্যাপ্তং যেন চরাচারম্। তত্পদং দর্শিতং যেন তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ॥ দুর্গা প্রণাম মন্ত্র : সর্বমঙ্গল-মঙ্গল্যে শিবে সর্বথসাধিকে। শরণ্যে ত্র্যম্বকে গৌরী নারায়ণী নমোহস্তুতে॥ অশ্বত্থ বৃক্ষের মাঝে রয়েছেন স্বয়ং শ্রীবিষ্ণু। তাই বৃক্ষমূলে জল দিয়ে এই মন্ত্র পাঠ করতে হয় : ওঁ অশ্বত্থ বৃক্ষরূপোহসি মহাদেবেতি বিশ্রুতঃ। বিষ্ণুরপধরোহসি ত্বং পুণ্যবৃক্ষ নমোহস্ত্ত তে॥ বিশ্বকর্মা প্রণাম মন্ত্র : দেবশিল্পিন্ মহাভাগ দেবানাং কার্যসাধক। বিশ্বকর্মন্নমস্তুভ্যং সর্বাভীষ্টফলপ্রদ॥ "যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত। অভ্যুত্থানমধর্ম স্য তদাত্মানং সৃজাম্যহম্॥ পরিত্রাণায় সাধুনাং বিনাশয় চ দুষ্কৃতাং। ধর্মসংস্থাপনার্ থায় সম্ভবামি যুগে যুগে॥ ************************************* যদা যদা হি (যখন যখনই)- ধর্মস্য (ধর্মের)- গ্লানিঃ (গ্লানি)- ভবতি (হয়); অভ্যুত্থানম্ (অভ্যুত্থান ঘটে)- অধর্মস্য (অধর্মের); [ তখনি] ভারত (হে ভরতবংশী অর্জুন) অহং ( আমি) তত্ (সেই/ স্বীয়)- আত্মানং ( আত্মাকে/পরমাত্মা)- সৃজামি ( সৃজন করি(স্বীয় মায়াবলে)। সাধুনাং (সাধুদের)- পরিত্রাণায় (পরিত্রাণ হেতু), চ (এবং) দুষ্কৃতাং (দুষ্কৃতীকারীর) বিনাশায় (বিনাশ নিমিত্ত); ধর্মসংস্থাপনার্ থায় (ধর্ম সংস্থাপনের জন্য)- যুগে যুগে (যুগে যুগে) সম্ভবামি(অবতীর্ণ হই~ লীলা শরীর বিগ্রহ করি এই তাত্পর্য) প্রশ্নঃ তুলসীমালা গলায় না পরলে কি ভক্ত হওয়া যায় না ? উত্তরঃ শাস্ত্রে বলা হয়েছে, ভক্তগন তুলসীমালা ধারণ করবেন। শ্রীহরি পূজা করলেও মালা ধারন ব্যতীত তাকে ভক্ত বলা যাবে না।শ্রীগরূড় পুরাণে বলা হয়েছে - ধারয়ন্তি ন যে মালাং হৈতুকাঃ পাপবুদ্ধয়ঃ । নরকান্ন নিবর্তন্তে দগ্ধাঃ কোপাগ্নিনা হরেঃ // ”যে তার্কিক পাপবুদ্ধি ব্যক্তিরা তুলসীমালা ধারণ করে না, ভগবান শ্রীহরি তাদের প্রতি অত্যন্ত অপ্রসন্ন হন এবং তারা অনন্তকাল নরক ভোগ করে।”কন্ঠে তুলসীমালা থাকলে দুঃস্বপ্ন, দুর্ঘটনা ও শস্ত্রভয় খাকে না। যমদূতগণ দুলসীমালা কণ্ঠে ধারনকারী ব্যক্তিকে দর্শন করে দূর থেকে তাকে ভক্ত মনে করে পলায়ন করে। ”হরে কৃষ্ণ” শ্রীমদ্ভগবদগীতা প্রতিটি অধ্যায় পাঠের ফল। ব্রহ্ম কহিলেন; ১|প্রথম অধ্যায় পাঠ করিলে লোকের মন পবিত্র হয়।। ২।দ্বিতীয় অধ্যায় পাঠে নির্মলতা লাভ করে।। ৩।তৃতীয় অধ্যায় পাঠে সর্বপাপ দূর হয়।। ৪।চতুর্থ অধ্যায় পাঠ করিলে ব্রহ্মহত্যা ও স্ত্রীহত্যাজনিতপাপ তৎক্ষণাৎ দূর হইয়া থাকে।। ৫।পঞ্চম অধ্যায় পাঠ করিলে চৌর্যমহাপাপ দূর হয়।। ৬।ষষ্ঠ অধ্যায় পাঠে মন্দ ভাগ্য নাশ হয়।। ৭।সপ্তম অধ্যায় পাঠে বুদ্ধি নির্মলতা লাভ করে।। ৮।অষ্টম অধ্যায় পাঠে অখাদ্য ও অপেয়জাত সকল প্রকারপাপ দূর হয়।। ৯।নবম অধ্যায় পঠে পৃথিবী দানের মত সমপূর্ণ লাভ হয়।। ১০।দশম অধ্যায় পাঠে সর্বপাপ বিনষ্ট হইয়া শ্রেষ্ঠ জ্ঞানজন্মে।। ১১।একাদশ অধ্যায় পাঠে ব্রহ্মজ্ঞান লাভ হয়ে মুক্তি লাভহয়।। ১২।দ্বদশ অধ্যায় পাঠে ভগবান বিশুদ্ধ ভক্তি জন্মে।। ১৩।ত্রয়োদশ অধ্যায় পাঠে জ্ঞানচক্ষু বিকাশ তাহার শক্তিলাভহয়।। ১৪।চতুর্দশ অধ্যায় পাঠে অশ্বমেদি যজ্ঞের যে মহাফলতা লাভ হয়।। ১৫।পঞ্চদশ অধ্যায় পাঠে নির্মল জ্ঞন লাভ করিয়া যোগীহওয়া যায়।। ১৬।ষোড়শ অধ্যায় পাঠে মানব সংসার বন্ধন হইতে মুক্তিলাভকরে।। ১৭।সপ্তদশ অধ্যায় পাঠে ভক্তজনের রাজপেয় নামকযজ্ঞের ফল লাভ করে।। ১৮।অষ্টাদশ অধ্যায় পাঠে জ্ঞানরূপ অগ্নি দ্বারা পাপ দূর হয়। |